যাদের উচ্চ রক্তচাপ রয়েছে এবং বহুমুত্র রোগী যারা আছেন তাদের জন্য মাশরুম খুবই উপকারী।
ভার্মি কম্পোস্ট কি? কেঁচো সার বা ভার্মি কম্পোস্ট এর উপকারিতা
টমেটো চাষে ফিরোজের সাফল্য, ঝুঁকছেন অন্যরা
মাশরুম পরিচিতি: মাশরুম এক প্রকার ছত্রাক। এটা একটি সুস্বাদু খাবার। বর্তমানে বাংলাদেশেও মাশরুম খাবার হিসেবে বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে; কিন্তু সবধরনের মাশরুম খাবার হিসেবে ব্যবহার করা যায় না। পৃথিবীতে প্রায় ৩ লাখ প্রজাতির মাশরুম রয়েছে। এগুলোর মধ্যে প্রায় ২ লাখ ৯০ হাজার প্রজাতি খাওয়ার অযোগ্য। আনুমানিক ১০ হাজার প্রজাতির মাশরুমের ওপর গবেষণা চলছে। এদের ভেতরে মাত্র ১০ প্রজাতির মাশরুম খাবার হিসেবে গ্রহণ করা হয়ে থাকে। বাংলাদেশে ঋষি মাশরুম, গুটি বা বাটন মাশরুম, মিল্ক হোয়াইট মাশরুম, ওয়েস্টার মাশরুম, স্ট্র মাশরুমের চাষ করা হচ্ছে। অধিক পরিমাণ লাভজনক হওয়ায় অনেক লোক মাশরুম চাষে উদ্বুদ্ধ হচ্ছেন। মাশরুম চাষ একটি লাভজনক ব্যবসা। ক্ষুদ্র বা ব্যাপক পরিসরে মাশরুম চাষ করা যায়। স্পূন থেকে মাশরুম চাষ করা হয়। এই স্পূনগুলো ল্যাবরেটরিতে তৈরি করা হয়।
↪️ ডাউনলোড করুনঃ মাশরুম চাষ পদ্ধতি বই pdf
পরবর্তীতে ১৫-১৮ দিন পরে পলিব্যাগগুলো check here খুলে বীজের দলাগুলো বের করে নিতে হবে।
মাশরুম চাষ ও এ সংক্রান্ত বিষয়ে যাদের সাথে যোগাযোগ করতে পারেন
খাদ্য হিসেবে মাশরুম অতুলনীয়। এটি হাই প্রোটিনযুক্ত একটি খাবার। এই খাবারটি হজমও হয় খুব তাড়াতাড়ি। মাশরুমে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ও খনিজ পদার্থ। প্রাচীনকাল থেকেই এটি পুষ্টিসমৃদ্ধ, সুস্বাদু ও দামী খাবার হিসেবে বিবেচিত। মাশরুমে রয়েছে প্রোটিন, ভিটামিন, মিনারেল, অ্যামাইনো এসিড, অ্যান্টিবায়োটিক ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট।
বীজের উপরে খড় দিন আবার খড়ের উপরে বীজ দিন, এইভাবে প্রায় সাত-আটটা স্তর তৈরি করুন।
প্রশিক্ষণঃ বাংলাদেশে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের হর্টিকালচার উইং এর আওতায় ঢাকা জেলার সাভারে ‘মাশরুম উন্নয়ন ইনস্টিটিউট’ রয়েছে যেখানে মাশরুম চাষের প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়। প্রতি কর্মদিবসে যেকোন ব্যক্তি সকাল ১০টার মধ্যে সেখানে গেলে তাকে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়। এ প্রশিক্ষণ কার্যক্রমে সাধারণ মানুষের মধ্যে খুব সাড়া পড়েছে। এ প্রশিক্ষণের মাধ্যমে সাধারণ মানুষ সহজে ও সুন্দরভাবে মাশরুম চাষ করছে। সেখানে প্রশিক্ষণের মাধ্যমে মাশরুমের উৎপাদন শিখানোর পাশাপাশি মার্কেটিং করার ক্ষেত্রেও সহযোগিতা করা হয়ে থাকে। সহযোগিতার লক্ষ্যে কতৃপক্ষ বাংলাদেশ মাশরুম ফাউন্ডেশন নামের একটি সংগঠনও করে দিয়েছে। মূলত ফাউন্ডেশনের মাধ্যমে মাশরুম চাষিরা সহযোগিতা পেয়ে থাকেন। কার সঙ্গে কীভাবে যোগাযোগ করতে হবে, সেসব বিষয়েও এখানে দিকনির্দেশনা দেওয়া হয়ে থাকে।
আজহার কমফোর্ট কমপ্লেক্স (৫ম তলা), গ-১৩০/এ প্রগতি সরণি, মধ্যবাড্ডা, ঢাকা-১২১২
এবার ভেজা খড়গুলো একটা কাগজের ওপর স্তূপ করে রেখে তার ওপর আরেকটি কাগজ দিয়ে ভালোভাবে ঢেকে ২৪ ঘণ্টা রেখে দিন।
এ ব্যাপারে আরো বিস্তারিত জানতে হলে ফোন করা যেতে পারে। মোবাইল নং-০১৭১০৪০৭০৭৪, ০১১৯৯৪২৫৫২৩, ০১৯১১৪০৫৩৬৬
অনেক মাশরুম চাষীরা বাড়িতে কীভাবে মাশরুম জন্মাতে হয় তা লোকেদের শেখানোর জন্য কর্মশালার আয়োজন করেন।